জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নী’তি মা’মলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পরবর্তী জামিন শুনানি ৫ ডিসেম্বর। এই মা’মলায় তিনি সাত বছরের দ’ণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির বৃহত্তর আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। খালেদার জামিন আবেদনটি শুনানির জন্য আজ আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ৮ নম্বর ক্রমিকে রাখা হয়। আদা’লতে খালেদা জিয়ার পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন শুনানি করেন।

এর আগে গত ২৫ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন। ওই দিন আদালত বলেছিলেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এই জামিন নিয়ে শুনানি হবে। এর আগে ১৭ নভেম্বর এ আবেদন উপস্থাপনের পর আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান শুনানির জন্য ২৫ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানোর আদেশ দেন। গত বছরের ২৯ অক্টোবর পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রশাসনিক ভবনের সাত নম্বর কক্ষে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মো. আখতারুজ্জামান (বর্তমানে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি) জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *