কোন হিফজ খানায় না গিয়ে মাত্র আড়াই বছরে মায়ের মুখে শুনে শুনে পবিত্র কুরআন মুখস্ত করে ফে’লেছে। আমেরিকার নিউজার্সিতে অবস্থান করেও মুসলিম ও ইসলামিক কালচার থেকে সটকে পড়েনি এই ছোট হাফেজা।
বাংলাদেশের বগুড়ায় তার গ্রামের বাড়ি। বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত। ইউটিউবে রয়েছে তার নিজস্ব চ্যানেল।১ মিলিয়ন এর উপরে সাবস্ক্রাইবার। রয়েছে নিজের নামে ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ।
সারা পৃথিবী জুড়ে পিতৃ মাতৃ হীন শি’শুদের নিয়ে কাজ করা আমেরিকান সংস্থা “ইসলামিক রিলিফ ইউ এস এ” এর দূত।
ইতিমধ্যেই সে সিরিয়ান ও ইয়েমেনের শি’শুদের জন্য ২৫০০০ ডলার সংগ্রহ করেছে। যা কিনা বাংলাদেশী টাকায় ২৮০০০০০/-(আটাশ লক্ষ) টাকা। বর্তমানে অষ্টম শ্রেণীতে পড়াশোনা করছে। বলছিলাম “মারিয়াম মাসুদ” এর কথা।
যে ইতিমধ্যেই পুরো পৃথিবীর শি’শুদের আইকনে পরিনত হয়েছে। তার সেই সৌভাগ্যবান বাবা “মাসুদুর রহমান” যিনি আমেরিকায় একটি সফটওয়্যার কম্পানিতে কাজ করছে।
একটা শি’শুকে তার বাবা মা ই পারে আদর্শিকভাবে গড়ে তুলতে। চাই একটু পরিশ্রম, সুস্থ কৌশল ও সদিচ্ছা।