সিলেটের প্রতি ভ্রমণপ্রেমীদের রয়েছে এক চিরন্তন আকর্ষণ।প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ এক লীলা নিকেতন আন্দুলেক।চারদিকে পাখির কিচির মিচির আওয়াজ,প্রকৃতির রুপ লাবণ্য,স্বচ্ছ জলরাশি আর চারদিকে শাপলার রাজ্যত্ব -এ যেন এক প্রাকৃতির সৌন্দর্যের এক অপর লীলাভূমি।অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভরপুর দুটি পাকা একটি কুড়িঁর দেশ খ্যাত সিলেট।বাংলাদেশের উওর-পূর্বে অবস্থিত এই প্রাচীন এ জনপদে বনজ, খনিজ, মৎস্য সর্ম্পদে ভরপুর এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত।
চাবাগান,বিছনাকান্দি,লালাখাল,ভোলাগন্জ,তামাবিল,পাহাড় ঝর্ণা,সব মিলিয়া নানা বৈচিএের সম্ভার এই সিলেটের অন্যতম পর্যটন এলাকাগুলো।কিন্তু, অত্যান্ত পরিতাপের বিষয় প্রচার ও যোগাযেগের সীমাবদ্বতার কারণে পরিচয় মিলেনি অসংখ্য পর্যটন স্পটের।ঠিক তেমনি পরিচয় মিলেনি এই আন্দুলেকটিও।

সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলার ৪ নং সাতঁবাক ইউনিয়ন,১ নং লক্ষীপ্রসাদপূর্ব ইউনিয়ন,৩নং দিঘীরপার ইউনিয়ন নিয়ে তারঅবস্থান।স্থানীয়রা আন্দুগাঙ্গ হিসেবে চিনে,বৃটিশ সরকার এর আমলে এটি সুরমার অংশ ছিল,পরবর্তীতে নদী পথ সোজা রাখার চিন্তা করে বাঁধ দিয়ে আলাদা করে হয় সুরমা নদী থেকে।
প্রতিদিন সূর্য উদয়ের লগ্নে শতশত ভ্রমনপ্রেমিক এবং প্রকৃতি প্রেমিকরা দলে দলে ছুটে আসছের এই স্বচ্ছ জলরাশি আর জাতীয় ফুলের হাতছানির ডাকে।তাছাড়া অতিথী পাখির কলকাকলিতে মুখর এই লেক।এই লেকটির দুই পাশে মুখরিতহয়ে উটেছে শতশত অতিথি পাখির কলকাকলিতে।
স্থানীয়ভাবে এই অতিথি পাখিকে শিকার করা নিষেধ করা হয়েছে।স্থানীয় জনপ্রতিনিধি গণের দাবি,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই আন্দুলেককে একটি পযর্টন স্পট হিসেবে ঘোষনা এবং এর অবকাঠামো উন্নয়ন করা হউক।