সিলেটের গোলাপগঞ্জে নিলাম হওয়ার আগেই বেশ কয়েকটি অস্থায়ী বাজারে বসেছে অবৈধভাবে পশুর হাট!
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ২/৩ দিন ধরে এসব বাজারে অস্থায়ী পশুর হাট বসলেও এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএন) মৌসুমি মান্নান!
জানা যায়, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ৫টি অস্থায়ী পশুর হাটের অনুমোদন দেয় জেলা প্রশাসন। এরপর উপজেলা প্রশাসন বাজারগুলো ইজারা দেওয়ার জন্য ২৫ জুন টেন্ডার আহবান করে। কিন্তু টেন্ডার দেওয়ার আগেই এসব স্থানে অবৈধভাবে একটি মহল পশুর হাট বসিয়ে দিয়েছে। নিলামের আগেই এসব স্থানে পশুর হাট বসালেও উপজেলা প্রশাসন এ ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।
সরেজমিনে শরিফগঞ্জ মাদ্রাসা মাঠে, মীরগঞ্জ মাদ্রাসা মাঠে, ঢাকাদক্ষিণ হুসাইনিয়া মাদ্রাসা মাঠে, পশ্চিম খায়রুগঞ্জ বাজার সংলগ্ন মাঠে, মোকামবাজার এফবিউসি সংলগ্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ীভাবে বসেছে পশুর হাট।
নিলামের আগেই পশুর হাট কীভাবে বসল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৌসুমি মান্নানের এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কালকে তিনি ভিজিলেন্স টিম পাঠিয়েছেন। তারা রিপোর্ট দেওয়ার পর এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
কিন্তু কথার এক পর্যায়ে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, অস্থায়ী বাজারের বিষয়ে তিনি সাংবাদিকরা বলার পর তিনি অবগত হয়েছেন। এ বিষয়ে কিছু জানেন না তিনি।