পঞ্চাশ ওভারের ফরম্যাটকে ‘সুবিধাজনক’ দাবি করত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এই ফরম্যাটেই বেশ কিছুদিন যাবৎ চলছে অধঃপতন। আফগানিস্তানের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারতে হয়েছে সিরিজ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতেও আসেনি জয়। সেইসব হারের প্রভাব পড়েছে র‌্যাংকিংয়ে। ওয়ানডেতে নাজমুল হোসেন শান্তদের দল নেমেছে একধাপ নিচে।

সবশেষ তিন বছরের পারফরম্যান্স পর্যালোচনা করে বার্ষিক র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে আইসিসি। বাকি দুই ফরম্যাট অর্থাৎ টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে অবস্থান পরিবর্তন হয়নি টাইগারদের। তবে ওয়ানডতে হারিয়েছে ৪ রেটিং। তাতেই নয় নম্বর থেকে ১০ নম্বরে নেমেছে বাংলাদেশ। শান্তদের পেছনে ঠেলে একধাপ উন্নতি করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তালিকায় ৫৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ১১ নম্বরে জিম্বাবুয়ে।

আজ আইসিসির প্রকাশিত র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে বদল আসেনি। লাল বলের ক্রিকেটে এক নম্বর অস্ট্রেলিয়া। সাদা বলের দুই ফরম্যাটে রাজত্ব ভারতের। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে নয় নম্বরে আছে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে ৭৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শান্তরা ১০ নম্বরে।

প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ের বার্ষিক হালনাগাদে ১০০ দলকে যুক্ত করেছে আইসিসি। গত তিন বছরে অন্তত ৮টি টি-টোয়েন্টি খেলা দলগুলোকে রাখা হয়েছে তালিকায়। ২০১৯ সালে থেকে চালু হওয়া এই সংস্করণের বৈশ্বিক র্যাঙ্কিংয়ে এতদিন রাখা হতো ৮০ দল।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.